*#একনজরে পশ্চিমবঙ্গ#*
★মোট আয়তন--৮৮,৭৫২ বর্গ কিলোমিটার বা ৩৪,২৬৭ বর্গ মাইল।
★ভারতের মোট আয়তনের ২.৬৭ শতাংশ।
★পূর্ব পশ্চিমে বিস্তার--৩২৪ কিলোমিটার।
★উত্তর দক্ষিণে বিস্তার--- ৬২৩ কিলোমিটার।
★আয়তনের বিচারে বর্তমানে ভারতের ১৩তম রাজ্য।(কিছুদিন আগেও ১৪তম ছিল।জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তকমা পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই এক ধাপ ওপরে উঠেছে)।
★ পশ্চিমবঙ্গের আয়তন অনেকটা হাঙ্গেরির মত।
★সর্বাধিক সীমানা ভাগ করেছে--বাংলাদেশের সাথে(২২১৭ কিলোমিটার)।
★মোট ৯ টি জেলা বাংলাদেশের সাথে সীমানা ভাগ করেছে।
★রাজ্যগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সীমানা ভাগ করেছে-- ঝাড়খন্ডের সাথে।
★প্রতিবেশী বৃহত্তম রাজ্য--ওড়িশা।
★কর্কটক্রান্তি রেখা রাজ্যের মোট ৪ টি জেলার মধ্যে দিয়ে গেছে--পুরুলিয়া,
নদীয়া(বাহাদুরপুর),বাঁকুড়া ও বর্ধমান।
★মোট জেলা--২৩
★ডিভিশন-- ৫
★সাব ডিভিশন--৬৬
★ব্লক--৩৪১
★মিউনিসিপাল কর্পোরেশন--৭
★মিউনিসিপালিটি -- ১১৯
★গ্রাম পঞ্চায়েত--৩৩৫৪
★লোকসভায় আসন--৪২
★রাজ্যসভায় আসন--১৬
★রাষ্ট্রপতির শাসন হয়েছে--- মোট ৪ বার।
★ভূপ্রাকৃতিক দিক থেকে পশ্চিমবঙ্গকে মোটা দাগে ৮ টি ভাগে ভাগ করা যায় ---
১.দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল।
২.পাদদেশের তরাই ও ডুয়ার্স অঞ্চল।
৩.উত্তরবঙ্গের সমভূমি।
৪.গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ অঞ্চল।
৫.রাঢ় অঞ্চল।
৬.দক্ষিণ পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল।
৭.উপকূলীয় সমভূমি।
৮.সুন্দরবন।
★দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ-- সান্দাকফু(সিঙ্গলিলা পর্বতমালার অন্তর্ভুক্ত, ৩৬৩৬ মিটার)
★টাইগার হিলের উচ্চতা--২৫৭৩ মিটার।
★উচ্চতম রেলস্টেশন--ঘুম(২২৬০ মিটার)
★পাদদেশের তরাই অঞ্চলের আয়তন--৩৮ কিলোমিটার।
★তরাই-ডুয়ার্স অঞ্চলের গড় উচ্চতা--৮০ থেকে ১০০ মিটার।
★তিস্তা নদী এই অঞ্চলকে তরাই ও ডুয়ার্স এই দুইভাগে ভাগ করেছে।
★তিস্তার পশ্চিমদিকে তরাই এবং পূর্বে ডুয়ার্স বা দুয়ার।
★ডুয়ার্সকে আবার অবস্থান অনুসারে ৩ ভাগে ভাগ করা যায় --
১.পশ্চিমে শিলিগুড়ি ডুয়ার্স।
২.পূর্বে আলিপুর ডুয়ার্স।
৩.মাঝে জলপাইগুড়ি ডুয়ার্স।
★তরাই অঞ্চলের দক্ষিণ থেকে গঙ্গার বামতীর অব্দি,অর্থাৎ মুর্শিদাবাদের উত্তর পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের সমভূমি অঞ্চল।জলপাইগুড়ি,আলিপুর দুয়ার এবং কোচবিহারের দক্ষিণাংশ,দুই দিনাজপুর ও মালদা এর অংশ।
★মহানন্দা নদী মালদাকে দুই ভাগে ভাগ করেছে।পূর্ব দিক গঠিত হয়েছে প্রাচীন পলিমাটি দিয়ে।এই অংশের প্রাচীন নাম--বারিন্দ বা বরেন্দ্রভূমি।
মহানন্দার পশ্চিমভাগ তুলনামূলক নবীন পলিমাটি নির্মিত।এই অংশে কালিন্দি নদী মহানন্দার সাথে মিলেছে।
★কালিন্দি নদীও আবার মালদাকে দুইভাগে ভাগ করেছে-- তাল ও দিয়ারা।
উত্তরে নিচু অনুর্বর জলাভূমি হল তাল আর দক্ষিণের উর্বর পলিমাটি নির্মিত এলাকা দিয়ারা।
★রাঢ অঞ্চল গঠিত হয়েছে মোট ৭ টি জেলা নিয়ে--মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান,পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব মেদিনীপুর ও পশ্চিম মেদিনীপুর।
★রাঢ় অঞ্চলের গড় উচ্চতা--৫০ থেকে ১০০ কিলোমিটার।
★দক্ষিণ পশ্চিম মালভূমি ও উচ্চভূমি অঞ্চলের উচ্চতার বিস্তার-- ১০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার। গড় উচ্চতা--৩০০ মিটার।
★এই অঞ্চলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ --- গোর্গাবুরু(৬৭৭ মিটার)।
★মৃত ব-দ্বীপ অঞ্চল-- নদীয়া,মুর্শির্দাবাদ এবং উত্তর ২৪ পরগণার উত্তরাংশ।
★সক্রিয় বদ্বীপ অঞ্চল--উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণার দক্ষিণাংশ।
★প্রধান নদী-- গঙ্গা।রাজমহল পাহাড়ের কাছে এটা পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে এবং মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানের কাছে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে--- পদ্মা এবং ভাগীরথী-হুগলি।
★পশ্চিমবঙ্গে গঙ্গার দৈর্ঘ্য -- ৫২০ কিমি।
★ফারাক্কা বাঁধের(মুর্শিদাবাদ)কাজ শুরু হয় ১৯৬১ সালে,শেষ হয় ১৯৭৫ সালে।
★উত্তরবঙ্গের বৃহত্তম নদী--তিস্তা(জলধারণ)
★উত্তরবঙ্গের দীর্ঘতম নদী-- মহানন্দা।
★বালাসন ও মেচি নদী মিলে তৈরি হয়েছে-- মহানন্দা।
★সংকোশ নদী আসাম ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্যবর্তী সীমানা নির্দেশ করেছে।
★মেচি নদী নেপাল ও পশ্চিমবঙ্গের সীমানা নির্দেশ করেছে।
★বাংলার দুঃখ-- দামোদর(৪৯২ কিমি)।
★বরাকর ও কোনার নদী মিলে তৈরি হয়েছে দামোদর।
★বিহারের দুঃখ-- কোশী।
★অজয় নদ বর্ধমান ও বীরভূমের মাঝে সীমানা নির্দেশ করেছে।
★দ্বারকেশ্বর এবং শিলাবতী নদী মিলিত হয়ে তৈরি হয়েছে-- রূপনারায়ণ।
★কংসাবতী ও কেলাঘাই নদী মিলিত হয়ে তৈরি হয়েছে-- হলদি নদী।
★বিদ্যাধরী ও রায়মঙ্গল মিলে তৈরি হয়েছে-- ইছামতী।
★সুন্দরবন এলাকার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নদী--হুগলি,মাতলা,গোসাবা,
সপ্তমুখী,হরিভাঙা,পিয়ালি,ঠাকুরান বা জামিরা,রায়মঙ্গল।
★প্রধান খাদ্যশস্য--আমন ধান।
★প্রধান অর্থকরী ফসল--চা ও পাট।
★সর্বাধিক স্বাভাবিক উদ্ভিদ-- ক্রান্তীয় শুষ্ক পর্ণমোচী প্রকৃতির(২৮.৬৪%,২০১৭ ফরেস্ট রিপোর্ট)
★পশ্চিমবঙ্গের শুষ্কতম স্থান-- বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বর।
★পশ্চিমবঙ্গ তৃতীয় বৃহত্তম মাংস উৎপাদনকারী রাজ্য।
★পশ্চিমবঙ্গ দ্বিতীয় বৃহত্তম মাছ উৎপাদনকারী রাজ্য(নদী ও সমুদ্র মিলিয়ে,২০১৭)
★পশ্চিমবঙ্গের প্রথম কলেজ-- ফোর্ট উইলিয়াম,১৮০০ সাল।
★পশ্চিম
★মোট আয়তন--৮৮,৭৫২ বর্গ কিলোমিটার বা ৩৪,২৬৭ বর্গ মাইল।
★ভারতের মোট আয়তনের ২.৬৭ শতাংশ।
★পূর্ব পশ্চিমে বিস্তার--৩২৪ কিলোমিটার।
★উত্তর দক্ষিণে বিস্তার--- ৬২৩ কিলোমিটার।
★আয়তনের বিচারে বর্তমানে ভারতের ১৩তম রাজ্য।(কিছুদিন আগেও ১৪তম ছিল।জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তকমা পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই এক ধাপ ওপরে উঠেছে)।
★ পশ্চিমবঙ্গের আয়তন অনেকটা হাঙ্গেরির মত।
★সর্বাধিক সীমানা ভাগ করেছে--বাংলাদেশের সাথে(২২১৭ কিলোমিটার)।
★মোট ৯ টি জেলা বাংলাদেশের সাথে সীমানা ভাগ করেছে।
★রাজ্যগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সীমানা ভাগ করেছে-- ঝাড়খন্ডের সাথে।
★প্রতিবেশী বৃহত্তম রাজ্য--ওড়িশা।
★কর্কটক্রান্তি রেখা রাজ্যের মোট ৪ টি জেলার মধ্যে দিয়ে গেছে--পুরুলিয়া,
নদীয়া(বাহাদুরপুর),বাঁকুড়া ও বর্ধমান।
★মোট জেলা--২৩
★ডিভিশন-- ৫
★সাব ডিভিশন--৬৬
★ব্লক--৩৪১
★মিউনিসিপাল কর্পোরেশন--৭
★মিউনিসিপালিটি -- ১১৯
★গ্রাম পঞ্চায়েত--৩৩৫৪
★লোকসভায় আসন--৪২
★রাজ্যসভায় আসন--১৬
★রাষ্ট্রপতির শাসন হয়েছে--- মোট ৪ বার।
★ভূপ্রাকৃতিক দিক থেকে পশ্চিমবঙ্গকে মোটা দাগে ৮ টি ভাগে ভাগ করা যায় ---
১.দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল।
২.পাদদেশের তরাই ও ডুয়ার্স অঞ্চল।
৩.উত্তরবঙ্গের সমভূমি।
৪.গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ অঞ্চল।
৫.রাঢ় অঞ্চল।
৬.দক্ষিণ পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল।
৭.উপকূলীয় সমভূমি।
৮.সুন্দরবন।
★দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ-- সান্দাকফু(সিঙ্গলিলা পর্বতমালার অন্তর্ভুক্ত, ৩৬৩৬ মিটার)
★টাইগার হিলের উচ্চতা--২৫৭৩ মিটার।
★উচ্চতম রেলস্টেশন--ঘুম(২২৬০ মিটার)
★পাদদেশের তরাই অঞ্চলের আয়তন--৩৮ কিলোমিটার।
★তরাই-ডুয়ার্স অঞ্চলের গড় উচ্চতা--৮০ থেকে ১০০ মিটার।
★তিস্তা নদী এই অঞ্চলকে তরাই ও ডুয়ার্স এই দুইভাগে ভাগ করেছে।
★তিস্তার পশ্চিমদিকে তরাই এবং পূর্বে ডুয়ার্স বা দুয়ার।
★ডুয়ার্সকে আবার অবস্থান অনুসারে ৩ ভাগে ভাগ করা যায় --
১.পশ্চিমে শিলিগুড়ি ডুয়ার্স।
২.পূর্বে আলিপুর ডুয়ার্স।
৩.মাঝে জলপাইগুড়ি ডুয়ার্স।
★তরাই অঞ্চলের দক্ষিণ থেকে গঙ্গার বামতীর অব্দি,অর্থাৎ মুর্শিদাবাদের উত্তর পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের সমভূমি অঞ্চল।জলপাইগুড়ি,আলিপুর দুয়ার এবং কোচবিহারের দক্ষিণাংশ,দুই দিনাজপুর ও মালদা এর অংশ।
★মহানন্দা নদী মালদাকে দুই ভাগে ভাগ করেছে।পূর্ব দিক গঠিত হয়েছে প্রাচীন পলিমাটি দিয়ে।এই অংশের প্রাচীন নাম--বারিন্দ বা বরেন্দ্রভূমি।
মহানন্দার পশ্চিমভাগ তুলনামূলক নবীন পলিমাটি নির্মিত।এই অংশে কালিন্দি নদী মহানন্দার সাথে মিলেছে।
★কালিন্দি নদীও আবার মালদাকে দুইভাগে ভাগ করেছে-- তাল ও দিয়ারা।
উত্তরে নিচু অনুর্বর জলাভূমি হল তাল আর দক্ষিণের উর্বর পলিমাটি নির্মিত এলাকা দিয়ারা।
★রাঢ অঞ্চল গঠিত হয়েছে মোট ৭ টি জেলা নিয়ে--মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান,পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব মেদিনীপুর ও পশ্চিম মেদিনীপুর।
★রাঢ় অঞ্চলের গড় উচ্চতা--৫০ থেকে ১০০ কিলোমিটার।
★দক্ষিণ পশ্চিম মালভূমি ও উচ্চভূমি অঞ্চলের উচ্চতার বিস্তার-- ১০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার। গড় উচ্চতা--৩০০ মিটার।
★এই অঞ্চলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ --- গোর্গাবুরু(৬৭৭ মিটার)।
★মৃত ব-দ্বীপ অঞ্চল-- নদীয়া,মুর্শির্দাবাদ এবং উত্তর ২৪ পরগণার উত্তরাংশ।
★সক্রিয় বদ্বীপ অঞ্চল--উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণার দক্ষিণাংশ।
★প্রধান নদী-- গঙ্গা।রাজমহল পাহাড়ের কাছে এটা পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে এবং মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানের কাছে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে--- পদ্মা এবং ভাগীরথী-হুগলি।
★পশ্চিমবঙ্গে গঙ্গার দৈর্ঘ্য -- ৫২০ কিমি।
★ফারাক্কা বাঁধের(মুর্শিদাবাদ)কাজ শুরু হয় ১৯৬১ সালে,শেষ হয় ১৯৭৫ সালে।
★উত্তরবঙ্গের বৃহত্তম নদী--তিস্তা(জলধারণ)
★উত্তরবঙ্গের দীর্ঘতম নদী-- মহানন্দা।
★বালাসন ও মেচি নদী মিলে তৈরি হয়েছে-- মহানন্দা।
★সংকোশ নদী আসাম ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্যবর্তী সীমানা নির্দেশ করেছে।
★মেচি নদী নেপাল ও পশ্চিমবঙ্গের সীমানা নির্দেশ করেছে।
★বাংলার দুঃখ-- দামোদর(৪৯২ কিমি)।
★বরাকর ও কোনার নদী মিলে তৈরি হয়েছে দামোদর।
★বিহারের দুঃখ-- কোশী।
★অজয় নদ বর্ধমান ও বীরভূমের মাঝে সীমানা নির্দেশ করেছে।
★দ্বারকেশ্বর এবং শিলাবতী নদী মিলিত হয়ে তৈরি হয়েছে-- রূপনারায়ণ।
★কংসাবতী ও কেলাঘাই নদী মিলিত হয়ে তৈরি হয়েছে-- হলদি নদী।
★বিদ্যাধরী ও রায়মঙ্গল মিলে তৈরি হয়েছে-- ইছামতী।
★সুন্দরবন এলাকার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নদী--হুগলি,মাতলা,গোসাবা,
সপ্তমুখী,হরিভাঙা,পিয়ালি,ঠাকুরান বা জামিরা,রায়মঙ্গল।
★প্রধান খাদ্যশস্য--আমন ধান।
★প্রধান অর্থকরী ফসল--চা ও পাট।
★সর্বাধিক স্বাভাবিক উদ্ভিদ-- ক্রান্তীয় শুষ্ক পর্ণমোচী প্রকৃতির(২৮.৬৪%,২০১৭ ফরেস্ট রিপোর্ট)
★পশ্চিমবঙ্গের শুষ্কতম স্থান-- বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বর।
★পশ্চিমবঙ্গ তৃতীয় বৃহত্তম মাংস উৎপাদনকারী রাজ্য।
★পশ্চিমবঙ্গ দ্বিতীয় বৃহত্তম মাছ উৎপাদনকারী রাজ্য(নদী ও সমুদ্র মিলিয়ে,২০১৭)
★পশ্চিমবঙ্গের প্রথম কলেজ-- ফোর্ট উইলিয়াম,১৮০০ সাল।
★পশ্চিম