#জনতা কার্ফু:-
জনতা কার্ফু কি?
সকাল ৭টা থেকে রাত্রি ৯টা অর্থাৎ ১৪ ঘণ্টা বাড়ি থেকে বাইরে না বের হওয়া।
প্রয়োজনীয়তা কি?
করোনা হচ্ছে খুবই সংক্রামক আর এই ভাইরাসটা খোলা স্থানে ১০-১২ ঘণ্টা বেঁচে থাকতে পারে।আরো দুই ঘণ্টা করোনাকে না হয় দিলাম total ১৪ ঘণ্টা বাইরে বেরোবো না। তাই সংক্রমণ ছড়ানো বন্ধ করতে কার্ফু প্রয়োজন যাতে সংক্রমণ বিস্তার এর chain টাকে ভাঙ্গা যায়।
রবিবার কেনো?
রবিবার অফিস সাধারণত ছুটি থাকে তাই সেই দিন বাড়ি থেকে কেউ যেনো না বের হয়।আসলে ভাইরাস টাকে প্রতিরোধ করতে একটা ব্রেক দরকার যেটার জন্য রবিবার যাতে সবাই একসাথে মিলিতভাবে পালন করতে পারেন তার জন্য এই দিনটাকে বেছে নেওয়া হয়েছে।শুধু রবিবার বলে নয় চেষ্টা করুন বাইরে কম বেরোনোর।রবিবার তো একদমই না।
একটা জিনিষ মনে রাখতে হবে infrastructure বাড়িয়ে সত্যি কি করোনা কে আটকানো যাবে?যদি যেতো তাহলে ইতালির এরকম অবস্থা হতো না,কারণ ইতালি স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় সব দেশের থেকে উন্নত।মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মহাশয়া ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহাশয় infrastructure এর জন্য যথেষ্ট কিছু করছেন এবং করবেন।আমরা আমাদের কর্তব্য টা পালন করি।
কিছু মানুষ বিশেষ করে যুবকদের দেখছি জিনিসটাকে অবহেলা করছে ' আমার কিছু হবে না ' তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনার কিছু না হোক সেটাই চাইবো।কিন্তু আপনি অজান্তেই আপনার বাড়ির বা পাশের বাড়ির বাচ্চা বা বৃদ্ধ ,বৃদ্ধা দের অসুস্থ করে তুলছেন না তো?আপনি অজান্তেই করোনা ভাইরাস এর বাহক হয়ে যাচ্ছেন না তো?
নিরাময় এর থেকে নিরাপদ থাকাটা ভালো নয় কি?
মনে রাখবেন করোনা আপনার বাড়ি জানে না তাই করোনা কে আপনার বাড়ির রাস্তা দেখাবেন না।
সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।
জনতা কার্ফু কি?
সকাল ৭টা থেকে রাত্রি ৯টা অর্থাৎ ১৪ ঘণ্টা বাড়ি থেকে বাইরে না বের হওয়া।
প্রয়োজনীয়তা কি?
করোনা হচ্ছে খুবই সংক্রামক আর এই ভাইরাসটা খোলা স্থানে ১০-১২ ঘণ্টা বেঁচে থাকতে পারে।আরো দুই ঘণ্টা করোনাকে না হয় দিলাম total ১৪ ঘণ্টা বাইরে বেরোবো না। তাই সংক্রমণ ছড়ানো বন্ধ করতে কার্ফু প্রয়োজন যাতে সংক্রমণ বিস্তার এর chain টাকে ভাঙ্গা যায়।
রবিবার কেনো?
রবিবার অফিস সাধারণত ছুটি থাকে তাই সেই দিন বাড়ি থেকে কেউ যেনো না বের হয়।আসলে ভাইরাস টাকে প্রতিরোধ করতে একটা ব্রেক দরকার যেটার জন্য রবিবার যাতে সবাই একসাথে মিলিতভাবে পালন করতে পারেন তার জন্য এই দিনটাকে বেছে নেওয়া হয়েছে।শুধু রবিবার বলে নয় চেষ্টা করুন বাইরে কম বেরোনোর।রবিবার তো একদমই না।
একটা জিনিষ মনে রাখতে হবে infrastructure বাড়িয়ে সত্যি কি করোনা কে আটকানো যাবে?যদি যেতো তাহলে ইতালির এরকম অবস্থা হতো না,কারণ ইতালি স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় সব দেশের থেকে উন্নত।মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মহাশয়া ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহাশয় infrastructure এর জন্য যথেষ্ট কিছু করছেন এবং করবেন।আমরা আমাদের কর্তব্য টা পালন করি।
কিছু মানুষ বিশেষ করে যুবকদের দেখছি জিনিসটাকে অবহেলা করছে ' আমার কিছু হবে না ' তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনার কিছু না হোক সেটাই চাইবো।কিন্তু আপনি অজান্তেই আপনার বাড়ির বা পাশের বাড়ির বাচ্চা বা বৃদ্ধ ,বৃদ্ধা দের অসুস্থ করে তুলছেন না তো?আপনি অজান্তেই করোনা ভাইরাস এর বাহক হয়ে যাচ্ছেন না তো?
নিরাময় এর থেকে নিরাপদ থাকাটা ভালো নয় কি?
মনে রাখবেন করোনা আপনার বাড়ি জানে না তাই করোনা কে আপনার বাড়ির রাস্তা দেখাবেন না।
সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।