আলোচিত পঙতি ও স্রষ্টা
SR
প্রশ্ন: অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়- এ প্রবাদটির রচয়িতা কে?
উঃ মুকুন্দরাম।
প্রশ্ন: হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই কবিতাংশটুকু কোন কবি কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে - উক্তি কোন গ্রন্থের?
উঃ অন্নদামঙ্গল কাব্যের।
প্রশ্ন: যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এপংতির রচয়িতা কে?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- কার লেখা?
উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কারের।
প্রশ্ন: সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি। -কোন কবির উক্তি?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ?
উঃ রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।
প্রশ্ন: চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কার রচনা?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নজরুলের কোন কবিতার অংশ?
উঃ বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি।
প্রশ্ন: কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা?
উঃ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা- কার কবিতার অংশ? q
উঃ নির্মলেন্দু গুন।
প্রশ্ন: আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি কার রচনা?
উঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
প্রশ্ন: আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা।-পংক্তি কার?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয় উপরোক্ত অংশটি রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার?
উঃ দুরন্ত আশা।
প্রশ্ন: রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত?
উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ - পংক্তির রচয়িতা কে?
উঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী।
প্রশ্ন: ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার?
উঃ ভারতচন্দ্রের।
প্রশ্ন: প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।
উঃ স্বর্গ ও নরক শেখ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে?
উঃ জন্মে্িছ এই দেশে। সুফিয়া কামাল।
প্রশ্ন: কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে?
উঃ রানার সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। - কবিতাংশটি?
উঃ স্বাধীনতার সুখ রজনীকান্ত সেন।
প্রশ্ন: সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি?
উঃ আত্মত্রান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা?
উঃ জীবন- সঙ্গীত, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি?
উঃ সুখ কামিনী রায়।
প্রশ্ন: আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।- কোন কবির রচনা?
উঃ আবার আসিব ফিরে জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা?
উঃ আমি যদি হতাম জীবনানন্দের দাস।
প্রশ্ন: শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”- উদ্ধৃত অংশটুকুর কবি কে?
উঃ সুরঞ্জনা জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে- কবিতাংশটি?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের রানার।
প্রশ্ন: হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে, - রচয়িতা কে?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো রচয়িতা কে?
উঃ মহাজীবন সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: কেউ কথা রাখে
SR
প্রশ্ন: অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়- এ প্রবাদটির রচয়িতা কে?
উঃ মুকুন্দরাম।
প্রশ্ন: হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই কবিতাংশটুকু কোন কবি কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে - উক্তি কোন গ্রন্থের?
উঃ অন্নদামঙ্গল কাব্যের।
প্রশ্ন: যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এপংতির রচয়িতা কে?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- কার লেখা?
উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কারের।
প্রশ্ন: সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি। -কোন কবির উক্তি?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ?
উঃ রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।
প্রশ্ন: চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কার রচনা?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নজরুলের কোন কবিতার অংশ?
উঃ বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি।
প্রশ্ন: কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা?
উঃ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা- কার কবিতার অংশ? q
উঃ নির্মলেন্দু গুন।
প্রশ্ন: আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি কার রচনা?
উঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
প্রশ্ন: আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা।-পংক্তি কার?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয় উপরোক্ত অংশটি রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার?
উঃ দুরন্ত আশা।
প্রশ্ন: রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত?
উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ - পংক্তির রচয়িতা কে?
উঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী।
প্রশ্ন: ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার?
উঃ ভারতচন্দ্রের।
প্রশ্ন: প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।
উঃ স্বর্গ ও নরক শেখ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে?
উঃ জন্মে্িছ এই দেশে। সুফিয়া কামাল।
প্রশ্ন: কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে?
উঃ রানার সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। - কবিতাংশটি?
উঃ স্বাধীনতার সুখ রজনীকান্ত সেন।
প্রশ্ন: সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি?
উঃ আত্মত্রান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা?
উঃ জীবন- সঙ্গীত, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি?
উঃ সুখ কামিনী রায়।
প্রশ্ন: আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।- কোন কবির রচনা?
উঃ আবার আসিব ফিরে জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা?
উঃ আমি যদি হতাম জীবনানন্দের দাস।
প্রশ্ন: শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”- উদ্ধৃত অংশটুকুর কবি কে?
উঃ সুরঞ্জনা জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে- কবিতাংশটি?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের রানার।
প্রশ্ন: হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে, - রচয়িতা কে?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো রচয়িতা কে?
উঃ মহাজীবন সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: কেউ কথা রাখে
নি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি- চরনটির কবি কে?
উঃ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,- কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে - কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী রচয়িতার নাম কি?
উঃ কবি সমর সেন।
প্রশ্ন: আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
প্রশ্ন: ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার ধানে গিয়েছে ভরি। -চরনটির কবি কে?
উঃ সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়। এই অংশটুকুর রচয়িতা কে?
উঃ হেলাল হাফিজ।
প্রশ্ন: জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ শহীদ কাদরী।
প্রশ্ন: জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি- এই কবিতাংশটুকুর রচয়িতা?
উঃ দাউদ হায়দার।
প্রশ্ন: মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা। চরনটির কবি কে?
উঃ অতুল প্রসাদ সেন।
প্রশ্ন: স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ।
প্রশ্ন: আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, চরনটির রচয়িতা?
উঃ রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।
প্রশ্ন: বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ দেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?- চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁিধ তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ জসীম উদ্দিন।
প্রশ্ন: যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,- চরনটির রচয়িতা?
উঃ ছাড়পত্র সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান। রচয়িতা?
উঃ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।
প্রশ্ন: তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে রচয়িতা?
উঃ সিকান্দার আবু জাফর।
প্রশ্ন: ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ কবর-জসীমউদ্দীন।
প্রশ্ন: তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী রচয়িতা কে?
উঃ আশরাফ ছিদ্দিকী।
প্রশ্ন: সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া। রচয়িতা কে?
উঃ চন্ডিদাস।
প্রশ্ন: রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর। রচয়িতা কে?
উঃ জ্ঞানদাস।
প্রশ্ন: কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ- চরনগুলির রচয়িতা কে?
উঃ কবি সৈয়দ এমদাদ আলী।
উঃ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,- কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে - কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী রচয়িতার নাম কি?
উঃ কবি সমর সেন।
প্রশ্ন: আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
প্রশ্ন: ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার ধানে গিয়েছে ভরি। -চরনটির কবি কে?
উঃ সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়। এই অংশটুকুর রচয়িতা কে?
উঃ হেলাল হাফিজ।
প্রশ্ন: জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ শহীদ কাদরী।
প্রশ্ন: জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি- এই কবিতাংশটুকুর রচয়িতা?
উঃ দাউদ হায়দার।
প্রশ্ন: মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা। চরনটির কবি কে?
উঃ অতুল প্রসাদ সেন।
প্রশ্ন: স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ।
প্রশ্ন: আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, চরনটির রচয়িতা?
উঃ রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।
প্রশ্ন: বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ দেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?- চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁিধ তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ জসীম উদ্দিন।
প্রশ্ন: যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,- চরনটির রচয়িতা?
উঃ ছাড়পত্র সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান। রচয়িতা?
উঃ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।
প্রশ্ন: তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে রচয়িতা?
উঃ সিকান্দার আবু জাফর।
প্রশ্ন: ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ কবর-জসীমউদ্দীন।
প্রশ্ন: তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী রচয়িতা কে?
উঃ আশরাফ ছিদ্দিকী।
প্রশ্ন: সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া। রচয়িতা কে?
উঃ চন্ডিদাস।
প্রশ্ন: রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর। রচয়িতা কে?
উঃ জ্ঞানদাস।
প্রশ্ন: কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ- চরনগুলির রচয়িতা কে?
উঃ কবি সৈয়দ এমদাদ আলী।
ভূগোলের ১০০টি প্রশ্ন ও উত্তর
SR
👇👇
১) ভারতের দুটি অন্তর্বহিনী নদীর নাম– লুনী ও মাহি।
২. ভারতে কোন রাজ্যের জনসংখ্যা সবচেয়ে কম–সিকিম।
৩. পৃথিবীর সবচেয়ে লবনাক্ত হ্রদ কোথায় অবস্থিত– ভানুগালু ( তুরষ্ক) ।
৪. টোডা উপজাতি ভারতে কোথায় দেখা যায়– নীলগিরি পার্বত্য অঞ্চলে।
৫. রামেশ্বর মন্দির কোন রাজ্যে অবস্থিত– তামিলনাডু।
৬. খাদার কী– নবীন পলিমাটি।
৭. ভাঙ্গার কী — প্রাচীন পলিমাটি।
৮. তিস্তা নদী কোন হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়– জেমু হিমবাহ।
৯. ছোটনাগপুর মালভূমি কী জাতীয় মালভুমি– ব্যবচ্ছিন্ন।
১০. কোন মেঘে বৃষ্টি হয়– নিম্বাস।
১১. পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় মহাকুমা নেই– কলকাতা।
১২. কোন বায়ু কে বাণিজ্য বায়ু বলা হয়– অয়ন বায়ু।
১৩. শীতকালে সাধারণত কোন মেঘে বৃষ্টি হয়– স্ট্র্যাটোকিউমুলাস।
১৪. টাইফুন কোথায় দেখা যায়– চিন ও জাপান উপকুলে।
১৫. হ্যারিকেন কোথায় দেখা যায়– পশ্চিম ভারতে।
১৬. সিডার ঝড় কোথায় দেখা যায়– ভারত ও বাংলাদেশ।
১৭. টর্নেডো সবচেয়ে বেশি কোথায় হয়– মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
১৮. ভারতে বৃহত্তম উপহ্রদ কোনটি– চিল্কা।
১৯. লোকটাক হ্রদ ভারতের কোথায় অবস্থিত– মনিপুরে।
২০. সম্বর হ্রদ ভারতের কোথায় অবস্থিত– রাজস্থান।
২১. ডালও উলার হ্রদ ভারতে কোথায় অবস্থিত– জম্বু ও কাশ্মীর।
২২. কোলেরু হ্রদ কোথায় অবস্থিত– তামিলনাডু।
২৩. ভারতে বৃহত্তম মিষ্টি জলের হ্রদ কোনটি– ডাল।
২৪. পূর্ব রেল পথের সদর কোথায়– কলকাতা।
২৫. কোন শিলায় জীবাশ্ম দেখতে পাওয়া যায়– পাললিক শিলায়।
২৬. রাজস্থানের মরু অঞ্চলে চলমান বালিয়াড়িগুলিকে কী বলে– ধ্রিয়ান।
২৭. ভারতে স্থলভাগের দক্ষিনতম প্রান্তের নাম– ইন্দিরা পয়েন্ট।
২৮. ভারতে কোন রাজ্য চাকমা জনগোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করে– এিপুরা।
২৯. কোন নদীর গতিপথে হুড্রু জলে্রপাত সৃষ্টি হয়েছে– সুবর্ণরেখা।
৩০.ভারতে একমাত্র কোন অরন্যে সিংহ দেখা যায়– রাজস্থানের গির অরণ্যে।
৩১. নাকো হ্রদ কোন রাজ্য অবস্থিত– হিমাচল প্রদেশ।
৩২. কঞ্চনজঙ্ঘা জলপ্রপাত কোন রাজ্যে আছে– সিকিম।
৩৩. কালিকটের পরিবর্তিত নাম– কোঝিকোড়।
৩৪. দক্ষিণাত্যর লাভা মালভূমি অঞ্চল কী নামে পরিচিত– ডেকানট্র্যাপ।
৩৫. গাড়ো পাহাড়ের সবোচ্চ শৃঙ্গের নাম– নকরেক।
৩৬. পূর্বঘাট পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ — মহেন্দ্রগিরি।
৩৭. লে শহর থেকে সরাসরি চিনে যাওয়া যায় কোন গিরিপথের মাধ্যমে– সাসার।
৩৮. পশ্চিমঘাট পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি– কলসুবাই।
৩৯. পশ্চিম ভারতের তাপ্তী নদীর উপনদী– পূর্না।
৪০. ভারতে সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত কোন রাজ্য আছে– মহারাষ্ট্রে।
৪১. কোন কোন তারিখে পৃথিবীর দুই গোলাধের দিন- রাত্রি সমান হয়– ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর।
৪২. ভারতের প্রাচীনতম পর্বতের নাম– আরাবল্লী।
৪৩. ভারতের বৃহত্তম লৌহ- ইস্পাত কেন্দ্র– ছত্তিশগড়ের ভিলাই।
৪৪. কোন রাজ্যের উপকূল রেখা দীর্ঘতম– গুজরাট।
৪৫. ভারতের দীর্ঘতম বাঁধের নাম– হিরাকুঁদ।
৪৬. বিশ্বের বৃহত্তম নদী দ্বীপ– মাজুলি দ্বীপ।
৪৭. পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ– সান্দাকফু।
৪৮. পশ্চিমবঙ্গের রাঢ় অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত একটি নদীর নাম– ময়ুরাক্ষী।
৪৯.ভারতের সর্ববৃহৎ তৈল শোধানাগার– জামনগর।
৫০.ক্ষুদ্রতম কেন্দ্রশাষিত অঞ্চল– লাক্ষাদ্বীপ।
৫১. ভারতের সর্বোচ্চ জলপ্রপাত–যোগ।
৫২. ভারতের প্রথম সূর্যোদয় হয়– অরুণাচল প্রদেশ।
৫৩. লাক্ষ্মদ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় দ্বীপ — মিনিকয়।
৫৪. ভারতে সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত সড়ক পথ — খারদুংলা সড়ক।
৫৫. ভারতের গভীরতম বন্দর — বিশাখাপত্তনম।
৫৬. বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগামী ঝড়ের নাম– টর্নেডো।
৫৭.নাসিকের কুম্ভমেলা কোন নদীর তীরে হয়– গোদাবরী।
৫৮. মানচিত্রে অস্তিত্ব নেই এমন একটি দেশের নাম– বেলেডোনিয়া।
৫৯.ভারতে সবচেয়ে বড় প্রবাল দ্বীপ– লাক্ষাদ্বীপ।
৬০. ভারতের প্রথম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র — সিদ্রাপং।
৬১. বিশ্বের জনবহুল শহর কোনটি– টৌকিও।
৬২. যে মহাকাশ যানে মানুষ প্রথম চাঁদে পর্দাপন করে তার নাম– অ্যাপেলো।
৬৩. মাদুমালাই অভয়ারণ্য কোন রাজ্যে অবস্থিত– তামিলনাডু।
৬৪. প্রশান্ত মহাসাগরের সর্ববৃহৎ দ্বীপ — মাদাগাস্কার।
৬৫. নাথিলা গিরিপথ কোন রাজ্যে অবস্থিত– সিকিম।
৬৬.অাঙ্কোরভাট মন্দির কোন দেশে অবস্থিত– কম্বোডিয়া।
৬৭. মধুবনী শিল্প কোন রাজ্যে– বিহার।
৬৮.কোন নদীতে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ান গিরিখাত সৃষ্টি হয়েছে– কলোরাডো।
৬৯.পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রবাল প্রাচীর কোনটি– গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ।
৭০. বিশ্বের বৃহত্তম নিরক্ষীয় চিরহরিৎ অরণ্য কোথায়– আমাজন অববাহিকায়।
৭১. আটাকামা মরুভূমি কোথায় অবস্থিত– চিলি।
৭২. গোবি মরু ভুমিটি অবস্থিত– মঙ্গোলিয়ায়।
৭৩. পৃথিবী যে ছায়াপথে অবস্থিত তার নাম কী– আকাশগঙ্গা।
৭৪ বিশ্বের সবচেয়ে দুষিত শহর– মেস্কিকো।
৭৫. ভূমিকম্প হেতু বিশাল সামুদ্রিক ঢেউকে বলে– সুনামি।
৭৬. ভূমিকম্পের দেশ বলে– জাপানকে।
৭৭. পৃথিবীর সর্বাধিক জলবিদুৎ উৎপাদন করে– আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র।
৭৮. বিশ্বের সবচেয়ে বজ্রপাত হয়– হাওয়াই দ্বীপ
৭৯. বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশ–
SR
👇👇
১) ভারতের দুটি অন্তর্বহিনী নদীর নাম– লুনী ও মাহি।
২. ভারতে কোন রাজ্যের জনসংখ্যা সবচেয়ে কম–সিকিম।
৩. পৃথিবীর সবচেয়ে লবনাক্ত হ্রদ কোথায় অবস্থিত– ভানুগালু ( তুরষ্ক) ।
৪. টোডা উপজাতি ভারতে কোথায় দেখা যায়– নীলগিরি পার্বত্য অঞ্চলে।
৫. রামেশ্বর মন্দির কোন রাজ্যে অবস্থিত– তামিলনাডু।
৬. খাদার কী– নবীন পলিমাটি।
৭. ভাঙ্গার কী — প্রাচীন পলিমাটি।
৮. তিস্তা নদী কোন হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়– জেমু হিমবাহ।
৯. ছোটনাগপুর মালভূমি কী জাতীয় মালভুমি– ব্যবচ্ছিন্ন।
১০. কোন মেঘে বৃষ্টি হয়– নিম্বাস।
১১. পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় মহাকুমা নেই– কলকাতা।
১২. কোন বায়ু কে বাণিজ্য বায়ু বলা হয়– অয়ন বায়ু।
১৩. শীতকালে সাধারণত কোন মেঘে বৃষ্টি হয়– স্ট্র্যাটোকিউমুলাস।
১৪. টাইফুন কোথায় দেখা যায়– চিন ও জাপান উপকুলে।
১৫. হ্যারিকেন কোথায় দেখা যায়– পশ্চিম ভারতে।
১৬. সিডার ঝড় কোথায় দেখা যায়– ভারত ও বাংলাদেশ।
১৭. টর্নেডো সবচেয়ে বেশি কোথায় হয়– মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
১৮. ভারতে বৃহত্তম উপহ্রদ কোনটি– চিল্কা।
১৯. লোকটাক হ্রদ ভারতের কোথায় অবস্থিত– মনিপুরে।
২০. সম্বর হ্রদ ভারতের কোথায় অবস্থিত– রাজস্থান।
২১. ডালও উলার হ্রদ ভারতে কোথায় অবস্থিত– জম্বু ও কাশ্মীর।
২২. কোলেরু হ্রদ কোথায় অবস্থিত– তামিলনাডু।
২৩. ভারতে বৃহত্তম মিষ্টি জলের হ্রদ কোনটি– ডাল।
২৪. পূর্ব রেল পথের সদর কোথায়– কলকাতা।
২৫. কোন শিলায় জীবাশ্ম দেখতে পাওয়া যায়– পাললিক শিলায়।
২৬. রাজস্থানের মরু অঞ্চলে চলমান বালিয়াড়িগুলিকে কী বলে– ধ্রিয়ান।
২৭. ভারতে স্থলভাগের দক্ষিনতম প্রান্তের নাম– ইন্দিরা পয়েন্ট।
২৮. ভারতে কোন রাজ্য চাকমা জনগোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করে– এিপুরা।
২৯. কোন নদীর গতিপথে হুড্রু জলে্রপাত সৃষ্টি হয়েছে– সুবর্ণরেখা।
৩০.ভারতে একমাত্র কোন অরন্যে সিংহ দেখা যায়– রাজস্থানের গির অরণ্যে।
৩১. নাকো হ্রদ কোন রাজ্য অবস্থিত– হিমাচল প্রদেশ।
৩২. কঞ্চনজঙ্ঘা জলপ্রপাত কোন রাজ্যে আছে– সিকিম।
৩৩. কালিকটের পরিবর্তিত নাম– কোঝিকোড়।
৩৪. দক্ষিণাত্যর লাভা মালভূমি অঞ্চল কী নামে পরিচিত– ডেকানট্র্যাপ।
৩৫. গাড়ো পাহাড়ের সবোচ্চ শৃঙ্গের নাম– নকরেক।
৩৬. পূর্বঘাট পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ — মহেন্দ্রগিরি।
৩৭. লে শহর থেকে সরাসরি চিনে যাওয়া যায় কোন গিরিপথের মাধ্যমে– সাসার।
৩৮. পশ্চিমঘাট পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি– কলসুবাই।
৩৯. পশ্চিম ভারতের তাপ্তী নদীর উপনদী– পূর্না।
৪০. ভারতে সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত কোন রাজ্য আছে– মহারাষ্ট্রে।
৪১. কোন কোন তারিখে পৃথিবীর দুই গোলাধের দিন- রাত্রি সমান হয়– ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর।
৪২. ভারতের প্রাচীনতম পর্বতের নাম– আরাবল্লী।
৪৩. ভারতের বৃহত্তম লৌহ- ইস্পাত কেন্দ্র– ছত্তিশগড়ের ভিলাই।
৪৪. কোন রাজ্যের উপকূল রেখা দীর্ঘতম– গুজরাট।
৪৫. ভারতের দীর্ঘতম বাঁধের নাম– হিরাকুঁদ।
৪৬. বিশ্বের বৃহত্তম নদী দ্বীপ– মাজুলি দ্বীপ।
৪৭. পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ– সান্দাকফু।
৪৮. পশ্চিমবঙ্গের রাঢ় অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত একটি নদীর নাম– ময়ুরাক্ষী।
৪৯.ভারতের সর্ববৃহৎ তৈল শোধানাগার– জামনগর।
৫০.ক্ষুদ্রতম কেন্দ্রশাষিত অঞ্চল– লাক্ষাদ্বীপ।
৫১. ভারতের সর্বোচ্চ জলপ্রপাত–যোগ।
৫২. ভারতের প্রথম সূর্যোদয় হয়– অরুণাচল প্রদেশ।
৫৩. লাক্ষ্মদ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় দ্বীপ — মিনিকয়।
৫৪. ভারতে সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত সড়ক পথ — খারদুংলা সড়ক।
৫৫. ভারতের গভীরতম বন্দর — বিশাখাপত্তনম।
৫৬. বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগামী ঝড়ের নাম– টর্নেডো।
৫৭.নাসিকের কুম্ভমেলা কোন নদীর তীরে হয়– গোদাবরী।
৫৮. মানচিত্রে অস্তিত্ব নেই এমন একটি দেশের নাম– বেলেডোনিয়া।
৫৯.ভারতে সবচেয়ে বড় প্রবাল দ্বীপ– লাক্ষাদ্বীপ।
৬০. ভারতের প্রথম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র — সিদ্রাপং।
৬১. বিশ্বের জনবহুল শহর কোনটি– টৌকিও।
৬২. যে মহাকাশ যানে মানুষ প্রথম চাঁদে পর্দাপন করে তার নাম– অ্যাপেলো।
৬৩. মাদুমালাই অভয়ারণ্য কোন রাজ্যে অবস্থিত– তামিলনাডু।
৬৪. প্রশান্ত মহাসাগরের সর্ববৃহৎ দ্বীপ — মাদাগাস্কার।
৬৫. নাথিলা গিরিপথ কোন রাজ্যে অবস্থিত– সিকিম।
৬৬.অাঙ্কোরভাট মন্দির কোন দেশে অবস্থিত– কম্বোডিয়া।
৬৭. মধুবনী শিল্প কোন রাজ্যে– বিহার।
৬৮.কোন নদীতে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ান গিরিখাত সৃষ্টি হয়েছে– কলোরাডো।
৬৯.পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রবাল প্রাচীর কোনটি– গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ।
৭০. বিশ্বের বৃহত্তম নিরক্ষীয় চিরহরিৎ অরণ্য কোথায়– আমাজন অববাহিকায়।
৭১. আটাকামা মরুভূমি কোথায় অবস্থিত– চিলি।
৭২. গোবি মরু ভুমিটি অবস্থিত– মঙ্গোলিয়ায়।
৭৩. পৃথিবী যে ছায়াপথে অবস্থিত তার নাম কী– আকাশগঙ্গা।
৭৪ বিশ্বের সবচেয়ে দুষিত শহর– মেস্কিকো।
৭৫. ভূমিকম্প হেতু বিশাল সামুদ্রিক ঢেউকে বলে– সুনামি।
৭৬. ভূমিকম্পের দেশ বলে– জাপানকে।
৭৭. পৃথিবীর সর্বাধিক জলবিদুৎ উৎপাদন করে– আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র।
৭৮. বিশ্বের সবচেয়ে বজ্রপাত হয়– হাওয়াই দ্বীপ
৭৯. বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশ–
এশিয়া।
৮০. পৃথিবীর মধ্যে
সবচেয়ে বৃহৎ তৈল শোধানাগার– আবাদানে।
৮১. পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়– মৌসিনরাম।
৮২. পৃথিবীর উষ্ণতম স্থান– জেকোবাবাদ।
৮৩. পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ– গ্রিনল্যান্ড।
৮৪. পৃথিবীর বৃহত্তম মালভূমি– তিব্বতের মালভূমি।
৮৫. পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত হল– অ্যাঞ্জেল ফলস।
৮৬.সুন্দরবন বিখ্যাত গাছ– সুন্দরী।
৮৭. ভারতে বৃহত্তম সার কারখানা– সিন্ধ্রিতে।
৮৮.পশ্চিমবঙ্গের প্রায় মাঝ খান দিয়ে কোন রেখা টানা হয়েছে– কর্কটক্রান্তিরেখা।
৮৯. পশ্চিমবঙ্গের নবীনতম অংশ– গঙ্গার বদ্বীপ।
৯০. পশ্চিমবঙ্গের কোন নদীতে জোয়ার ভাঁটা হয়– হুগলি।
৯১. ভারতের রূঢ় বলা হয়– দুগাপুরকে।
৯২. পশ্চিমবঙ্গের ধানের ভান্ডার বলা হয়– বর্ধমানকে।
৯৩. ভারতের প্রাসাদ নগরী বলা হয়– কলকাতাকে।
৯৪. পশ্চিমবঙ্গের কোন শহর কে শৈল শহর বলে– দার্জিলিং।
৯৫. পশ্চিমবঙ্গের দুঃখের নদ বলে– দামোদর নদকে।
৯৬.তিব্বতে ব্রহ্মপুত্র নদী কী নামে পরিচিত– সাংপো।
৯৭. গরুমারা অভয়ারণ্য কোন জেলায় অবস্থিত– জলপাইগুড়ি।
৯৮. আর্ন্টাকটিকার তুষার ঝড়কে কী বলে– ব্লিজার্ড।
৯৯. রামধনুর দেশ বলে– হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জকে।
১০০.পশ্চিমবঙ্গের সর্বাধিক জনসংখ্যাযুক্ত জেলা– উত্তর চব্বিশ পরগনা।
৮০. পৃথিবীর মধ্যে
সবচেয়ে বৃহৎ তৈল শোধানাগার– আবাদানে।
৮১. পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়– মৌসিনরাম।
৮২. পৃথিবীর উষ্ণতম স্থান– জেকোবাবাদ।
৮৩. পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ– গ্রিনল্যান্ড।
৮৪. পৃথিবীর বৃহত্তম মালভূমি– তিব্বতের মালভূমি।
৮৫. পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত হল– অ্যাঞ্জেল ফলস।
৮৬.সুন্দরবন বিখ্যাত গাছ– সুন্দরী।
৮৭. ভারতে বৃহত্তম সার কারখানা– সিন্ধ্রিতে।
৮৮.পশ্চিমবঙ্গের প্রায় মাঝ খান দিয়ে কোন রেখা টানা হয়েছে– কর্কটক্রান্তিরেখা।
৮৯. পশ্চিমবঙ্গের নবীনতম অংশ– গঙ্গার বদ্বীপ।
৯০. পশ্চিমবঙ্গের কোন নদীতে জোয়ার ভাঁটা হয়– হুগলি।
৯১. ভারতের রূঢ় বলা হয়– দুগাপুরকে।
৯২. পশ্চিমবঙ্গের ধানের ভান্ডার বলা হয়– বর্ধমানকে।
৯৩. ভারতের প্রাসাদ নগরী বলা হয়– কলকাতাকে।
৯৪. পশ্চিমবঙ্গের কোন শহর কে শৈল শহর বলে– দার্জিলিং।
৯৫. পশ্চিমবঙ্গের দুঃখের নদ বলে– দামোদর নদকে।
৯৬.তিব্বতে ব্রহ্মপুত্র নদী কী নামে পরিচিত– সাংপো।
৯৭. গরুমারা অভয়ারণ্য কোন জেলায় অবস্থিত– জলপাইগুড়ি।
৯৮. আর্ন্টাকটিকার তুষার ঝড়কে কী বলে– ব্লিজার্ড।
৯৯. রামধনুর দেশ বলে– হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জকে।
১০০.পশ্চিমবঙ্গের সর্বাধিক জনসংখ্যাযুক্ত জেলা– উত্তর চব্বিশ পরগনা।
SR
"Indian National Science Academy" (INSA) এর প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হলেন Chandrima Shaha
"Indian National Science Academy" (INSA) এর প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হলেন Chandrima Shaha
যেকোনো পরীক্ষার জন্য যোজনা সমূহ 2019
SR
⛒কালিয়া যোজনা- উড়িষ্যা
⛒কৃষক বন্ধু যোজনা- পশ্চিম বঙ্গ
⛒কিসান ঋণ মুক্তি যোজনা- মধ্যপ্রদেশ
⛒সূর্য শক্তি কিষান যোজনা- গুজরাট
⛒ ইন্দিরা গৃহ জ্যোতি যোজনা- মধ্যপ্রদেশ
⛒মুখ্যমন্ত্রী কৃষি আশীর্বাদ যোজনা -ঝাড়খন্ড
⛒ সুইট রিভলিউশন- ঝাড়খন্ড
⛒ কলেশ্বরাম লিফট ইরিগেশন -তেলেঙ্গানা
⛒ রায়তু বন্ধ যোজনা- তেলেঙ্গানা
⛒মিশন বুনিয়াদ যোজনা- দিল্লি
⛒মুখ্যমন্ত্রী পরিবার সম্মান নিধি যোজনা- হরিয়ানা
⛒ জয় কিষান ঋণমুক্তি যোজনা- মধ্যপ্রদেশ
⛒ অরুন্ধতী যোজনা- আসাম
⛒ মুখ্যমন্ত্রী কারিগর সহায়তা যোজনা- উড়িষ্যা
⛒ ওয়ান সিটিজেন ওয়ান ট্রি -মেঘালয়
⛒ সেভ গ্রীন স্টে ক্লীন- ওয়েস্ট বেঙ্গল
⛒ জল অমৃত যোজনা- কর্ণাটক
⛒ওয়ান ফ্যামিলি ওয়ান জব যোজনা- সিকিম
⛒ যুব স্বাভিমান যোজনা- মধ্যপ্রদেশ
⛒মুখ্যমন্ত্রী আঁচল অমৃত যোজনা- উত্তরাখণ্ড
⛒জীবন সম্পর্ক যোজনা- উড়িষ্যা
⛒সুনেত্র যোজনা- উড়িষ্যা
⛒ মেধা প্রস্তাহন যোজনা- হিমাচল প্রদেশ
SR
⛒কালিয়া যোজনা- উড়িষ্যা
⛒কৃষক বন্ধু যোজনা- পশ্চিম বঙ্গ
⛒কিসান ঋণ মুক্তি যোজনা- মধ্যপ্রদেশ
⛒সূর্য শক্তি কিষান যোজনা- গুজরাট
⛒ ইন্দিরা গৃহ জ্যোতি যোজনা- মধ্যপ্রদেশ
⛒মুখ্যমন্ত্রী কৃষি আশীর্বাদ যোজনা -ঝাড়খন্ড
⛒ সুইট রিভলিউশন- ঝাড়খন্ড
⛒ কলেশ্বরাম লিফট ইরিগেশন -তেলেঙ্গানা
⛒ রায়তু বন্ধ যোজনা- তেলেঙ্গানা
⛒মিশন বুনিয়াদ যোজনা- দিল্লি
⛒মুখ্যমন্ত্রী পরিবার সম্মান নিধি যোজনা- হরিয়ানা
⛒ জয় কিষান ঋণমুক্তি যোজনা- মধ্যপ্রদেশ
⛒ অরুন্ধতী যোজনা- আসাম
⛒ মুখ্যমন্ত্রী কারিগর সহায়তা যোজনা- উড়িষ্যা
⛒ ওয়ান সিটিজেন ওয়ান ট্রি -মেঘালয়
⛒ সেভ গ্রীন স্টে ক্লীন- ওয়েস্ট বেঙ্গল
⛒ জল অমৃত যোজনা- কর্ণাটক
⛒ওয়ান ফ্যামিলি ওয়ান জব যোজনা- সিকিম
⛒ যুব স্বাভিমান যোজনা- মধ্যপ্রদেশ
⛒মুখ্যমন্ত্রী আঁচল অমৃত যোজনা- উত্তরাখণ্ড
⛒জীবন সম্পর্ক যোজনা- উড়িষ্যা
⛒সুনেত্র যোজনা- উড়িষ্যা
⛒ মেধা প্রস্তাহন যোজনা- হিমাচল প্রদেশ
RRB_NTPC_Graduate_Stage_II_Exam
4.7 MB
RRB NTPC Graduate Stage II Exam 15 Practice Sets PDF Download (www.theindiagk.com)
®ইতিহাসের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর®
১৭৯২ খ্রিঃ বেনারসে কে সংস্কৃত কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন?= জোনাথন ডানকান।১৮১৭ খ্রিষ্টাব্দে কোলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হিন্দু কলেজের বর্তমানে কি নামে পরিচিত?=প্রেসিডেন্সি কলেজ।১৮৮২ খ্রিঃ দমন মূলক দেশীয় সংবাদপত্র আইন কে প্রত্যাহার করেন?= লর্ড রিপন।১৯৩৭ খ্রিঃ।লখনোতে ‘সারা ভারত মুসলিম লিগের’ বার্ষিক অধিবেশনে সভাপতি রূপে জিন্না ‘জাতীয় কংগ্রেস’ কে কী বলে উল্লেখ করেন?=হিন্দুদের সভা।১৯৪৬ খ্রি অন্তর্বর্তী সরকারের মুসলিম লিগ নেতা কে ছিলেন?= লিয়াকত আলি।১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দের প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবস কী?=মুসলি ম লিগ সরকারের বিরুদ্ধে ‘প্রত্যক্ষ সংগ্রামের’ ডাক দেয় ১৬ই আগস্ট। এটি ১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দের প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবস১৯৪৭ সালে ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্ত হতে চায়নি এমন দুটি রাজন্যসাসিত রাজ্যের নাম লেখো।১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দে নাগা জাতীয় কাউন্সিলের সর্বসম্মত সভাপতি কে নির্বাচিত হন?=ফিজো১৯৫১ সালে NEFA বলতে কোন অঞ্চলকে বোঝায়?= নর্থ ইস্ট ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি।A nation in making’ কার লেখা?= সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।All white commission’ কাকে বলা হয়?=সাইম্ন কমিশনকে।C.R.Martin কার ছদ্ম নাম?=মানবেন্দ্রনাথ রায়।Gathering storm গ্রন্থের লেখক কে?=চার্চিল।GCPI-এর পুরু নাম কী?= জেনারেল কমিটি অব্ পাবলিক ইন্সট্রাকশন।ILO বলতে কী বোঝো?= Internationl Labour OrganizationINA-এর সম্পুর্ন নাম কি?= ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি।Life divine গ্রন্থের রচ্যিতা কে?=শ্রী অরবিন্দ ঘোষ।M.N.Roy(মানবেন্দ্র নাথ রাঁইয়)-এর আসল নাম কি?= নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য।Man making religion -এর প্রচারক কে?=MEIN KEMPF-এর রচয়িতা কে?= হিটলার।N.E.F.A- কী?= নর্থ ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি।NATO-এর পুরো নাম কী?=North Atlantic Trity Organization(নর্থ আটলান্টিক ত্রিয়েটি অর্গানাইজেসন)NEFA পুরো নাম কী?=North Eastern frontier Agency(নর্থ ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি)NEFA-এর পুরু নাম কী?=নর্থ ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি।Now or never-ইস্তাহার কার রচনা?= চৌধুরী রহমত আলি।Poverty and un-British rule in India- গ্রন্থের লেখক কে?= দাদাভাই নৌরজি।SEATO কে গঠন করেন?= মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।Soul of India(ভারতের আত্মা)-গ্রন্থটির রচয়িতা কে?=মহাত্মা গান্ধি।The blue mutiny’-গ্রন্থের রচয়িতা কে?=ব্লেয়ার কিং।The Indian Struggle-গ্রন্থটি কে রচনা করেন?= সুভাসচন্দ্র বসু।TISCO-এর প্রতিষ্ঠাতা কে?= জামসেদজি টাটা।UNO-এর পুরু নাম কি?= ইউনাইটেড নেশন্স অর্গানাইজেস্ন।Welth politik- গ্রন্থটির লেখক কে?=অটোভন বিস্মার্ক।White Man’s Burden তত্ত্ব কারা প্রচার করেন?=ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদীগণ।WHO-এর পুরু নাম কী?= ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেসন।অক্ষচুক্তি কাদের মধ্যে হয়?= রোম- বার্লিন- টোকিও।অক্ষশক্তি কাদের বলা হয়?= ইতালি-জার্মানি-জাপান।অঙ্গরাজ্যের প্রকৃত শাসক কে?= মুখ্যমন্ত্রী।অনুশীলন সমিতি কবে স্থাপিত হয়?=১৯০২খ্রিঃ।অনুশীলন সমিতি কে প্রতিষ্ঠা করেন?=সতীসচন্দ্র বসু।অনুশীলন সমিতির প্রতিষ্ঠাতা কে?= প্রমথনাথ মিত্র।অনুশীলন সমিতির সভাপতি কে ছিলেন?= সতীশচন্দ্র বসু।অভিনব ভারত কে প্রতিষ্ঠা করেন?= গণেশ সাভারকর ও বিনায়ক সাভারকর।অ্যাকাডেমিক অ্যাসোসিয়ন কে প্রতিষ্ঠা করেন?=হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও।অ্যান্টি সার্কুলার সোসাইটি কে স্থাপন করেন?= শচীন্দ্র প্রসাদ বসু।অ্যাসেস অন ইন্ডিয়ান ইকোনমিক গ্রন্থটির রচয়িতা কে?= মহাদেব গোবিন্দ রানাডে।অর্থনৈতিক লুণ্ঠন তত্ত্ব কে প্রচার করেন?=১৯২২ খ্রিঃ।অর্ধনগ্ন ফকির’- নামে কে পরিচিত?= মহাত্মা গান্ধি।অস্ট্রিয়ার যুবরাজ আর্কডিউক ফার্ডিনান্দকে কে হত্যা করেন?= ম্যাভরিলো প্রিন্সেপ।অসম এসোসিয়েশন কত খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়?=অসহযোগ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এমন দুজন মহিলার নাম লেখো।= বাসন্তী দেবী ও সরোজিনী নাইডুআইন অমান্য আন্দোলনের দুজন নারী নেতৃর নাম করো।= সরোজিনী নাইডু ও বাসন্তী দেবী।আইন অমান্য আন্দোলনের সময় ভারতের গভর্নর জেনেরেল কে ছিলেন?= লর্ড আরুউইনআজাদ হিন্দ ফৌজের সেনাপতিদের বিচার কোথায় হয়েছিল?= লাল্কেল্লায়।আজাদহিন্দ সরকার কোথায়, কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?=আটলান্টিক সনদ কবে স্বাক্ষরিত হয়?= ১৯৪১ খ্রিঃ।আত্মসমর্পণের দলিল কবে জার্মানি স্বাক্ষর করে?=১৯১৮ খ্রিঃ, ১১ নভেম্বর।আত্মীয় সভা কখন প্রতিষ্ঠিত হয়?= ১৮১৫ খ্রিঃ।আত্মীয় সভা কে গঠন করেন?=রাজারাম্মোহন রায়।আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারপতির সংখ্যা কত?= ১৫ জন।আন্তর্জাতিক বিচারালয় কোথায় অবস্থিত?=নেদারল্যান্ড এর দ্যা হেগ-এ।আনন্দমঠ উপন্যাসের রচয়িতা কে?= বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।আনশ্লুজ নীতি কী?= অস্ট্রিয়া দখলের জন্য হিটলার কর্তৃক গৃহীত নীতি।আনশ্লুজ নীতি কে প্রচার করেন?= হিটলার।আনস্লুস নীতির দ্বারা হিটলার কোন্ দেশ দখল করতে চেয়েছিলেন?= অস্ট্রিয়া।আবান্তি পত্রিকার সম্পাদক কে?=মুসোলিনিআবিসিনিয়া কোন মহাদেশে অবস্থিত?= আফ্রিকা মহাদেশে।আবিসিনিয়ার রাজধানীর নাম কী?= আদ্দিস আবাবা ।আমার সংগ্র
১৭৯২ খ্রিঃ বেনারসে কে সংস্কৃত কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন?= জোনাথন ডানকান।১৮১৭ খ্রিষ্টাব্দে কোলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হিন্দু কলেজের বর্তমানে কি নামে পরিচিত?=প্রেসিডেন্সি কলেজ।১৮৮২ খ্রিঃ দমন মূলক দেশীয় সংবাদপত্র আইন কে প্রত্যাহার করেন?= লর্ড রিপন।১৯৩৭ খ্রিঃ।লখনোতে ‘সারা ভারত মুসলিম লিগের’ বার্ষিক অধিবেশনে সভাপতি রূপে জিন্না ‘জাতীয় কংগ্রেস’ কে কী বলে উল্লেখ করেন?=হিন্দুদের সভা।১৯৪৬ খ্রি অন্তর্বর্তী সরকারের মুসলিম লিগ নেতা কে ছিলেন?= লিয়াকত আলি।১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দের প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবস কী?=মুসলি ম লিগ সরকারের বিরুদ্ধে ‘প্রত্যক্ষ সংগ্রামের’ ডাক দেয় ১৬ই আগস্ট। এটি ১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দের প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবস১৯৪৭ সালে ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্ত হতে চায়নি এমন দুটি রাজন্যসাসিত রাজ্যের নাম লেখো।১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দে নাগা জাতীয় কাউন্সিলের সর্বসম্মত সভাপতি কে নির্বাচিত হন?=ফিজো১৯৫১ সালে NEFA বলতে কোন অঞ্চলকে বোঝায়?= নর্থ ইস্ট ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি।A nation in making’ কার লেখা?= সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।All white commission’ কাকে বলা হয়?=সাইম্ন কমিশনকে।C.R.Martin কার ছদ্ম নাম?=মানবেন্দ্রনাথ রায়।Gathering storm গ্রন্থের লেখক কে?=চার্চিল।GCPI-এর পুরু নাম কী?= জেনারেল কমিটি অব্ পাবলিক ইন্সট্রাকশন।ILO বলতে কী বোঝো?= Internationl Labour OrganizationINA-এর সম্পুর্ন নাম কি?= ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি।Life divine গ্রন্থের রচ্যিতা কে?=শ্রী অরবিন্দ ঘোষ।M.N.Roy(মানবেন্দ্র নাথ রাঁইয়)-এর আসল নাম কি?= নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য।Man making religion -এর প্রচারক কে?=MEIN KEMPF-এর রচয়িতা কে?= হিটলার।N.E.F.A- কী?= নর্থ ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি।NATO-এর পুরো নাম কী?=North Atlantic Trity Organization(নর্থ আটলান্টিক ত্রিয়েটি অর্গানাইজেসন)NEFA পুরো নাম কী?=North Eastern frontier Agency(নর্থ ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি)NEFA-এর পুরু নাম কী?=নর্থ ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি।Now or never-ইস্তাহার কার রচনা?= চৌধুরী রহমত আলি।Poverty and un-British rule in India- গ্রন্থের লেখক কে?= দাদাভাই নৌরজি।SEATO কে গঠন করেন?= মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।Soul of India(ভারতের আত্মা)-গ্রন্থটির রচয়িতা কে?=মহাত্মা গান্ধি।The blue mutiny’-গ্রন্থের রচয়িতা কে?=ব্লেয়ার কিং।The Indian Struggle-গ্রন্থটি কে রচনা করেন?= সুভাসচন্দ্র বসু।TISCO-এর প্রতিষ্ঠাতা কে?= জামসেদজি টাটা।UNO-এর পুরু নাম কি?= ইউনাইটেড নেশন্স অর্গানাইজেস্ন।Welth politik- গ্রন্থটির লেখক কে?=অটোভন বিস্মার্ক।White Man’s Burden তত্ত্ব কারা প্রচার করেন?=ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদীগণ।WHO-এর পুরু নাম কী?= ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেসন।অক্ষচুক্তি কাদের মধ্যে হয়?= রোম- বার্লিন- টোকিও।অক্ষশক্তি কাদের বলা হয়?= ইতালি-জার্মানি-জাপান।অঙ্গরাজ্যের প্রকৃত শাসক কে?= মুখ্যমন্ত্রী।অনুশীলন সমিতি কবে স্থাপিত হয়?=১৯০২খ্রিঃ।অনুশীলন সমিতি কে প্রতিষ্ঠা করেন?=সতীসচন্দ্র বসু।অনুশীলন সমিতির প্রতিষ্ঠাতা কে?= প্রমথনাথ মিত্র।অনুশীলন সমিতির সভাপতি কে ছিলেন?= সতীশচন্দ্র বসু।অভিনব ভারত কে প্রতিষ্ঠা করেন?= গণেশ সাভারকর ও বিনায়ক সাভারকর।অ্যাকাডেমিক অ্যাসোসিয়ন কে প্রতিষ্ঠা করেন?=হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও।অ্যান্টি সার্কুলার সোসাইটি কে স্থাপন করেন?= শচীন্দ্র প্রসাদ বসু।অ্যাসেস অন ইন্ডিয়ান ইকোনমিক গ্রন্থটির রচয়িতা কে?= মহাদেব গোবিন্দ রানাডে।অর্থনৈতিক লুণ্ঠন তত্ত্ব কে প্রচার করেন?=১৯২২ খ্রিঃ।অর্ধনগ্ন ফকির’- নামে কে পরিচিত?= মহাত্মা গান্ধি।অস্ট্রিয়ার যুবরাজ আর্কডিউক ফার্ডিনান্দকে কে হত্যা করেন?= ম্যাভরিলো প্রিন্সেপ।অসম এসোসিয়েশন কত খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়?=অসহযোগ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এমন দুজন মহিলার নাম লেখো।= বাসন্তী দেবী ও সরোজিনী নাইডুআইন অমান্য আন্দোলনের দুজন নারী নেতৃর নাম করো।= সরোজিনী নাইডু ও বাসন্তী দেবী।আইন অমান্য আন্দোলনের সময় ভারতের গভর্নর জেনেরেল কে ছিলেন?= লর্ড আরুউইনআজাদ হিন্দ ফৌজের সেনাপতিদের বিচার কোথায় হয়েছিল?= লাল্কেল্লায়।আজাদহিন্দ সরকার কোথায়, কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?=আটলান্টিক সনদ কবে স্বাক্ষরিত হয়?= ১৯৪১ খ্রিঃ।আত্মসমর্পণের দলিল কবে জার্মানি স্বাক্ষর করে?=১৯১৮ খ্রিঃ, ১১ নভেম্বর।আত্মীয় সভা কখন প্রতিষ্ঠিত হয়?= ১৮১৫ খ্রিঃ।আত্মীয় সভা কে গঠন করেন?=রাজারাম্মোহন রায়।আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারপতির সংখ্যা কত?= ১৫ জন।আন্তর্জাতিক বিচারালয় কোথায় অবস্থিত?=নেদারল্যান্ড এর দ্যা হেগ-এ।আনন্দমঠ উপন্যাসের রচয়িতা কে?= বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।আনশ্লুজ নীতি কী?= অস্ট্রিয়া দখলের জন্য হিটলার কর্তৃক গৃহীত নীতি।আনশ্লুজ নীতি কে প্রচার করেন?= হিটলার।আনস্লুস নীতির দ্বারা হিটলার কোন্ দেশ দখল করতে চেয়েছিলেন?= অস্ট্রিয়া।আবান্তি পত্রিকার সম্পাদক কে?=মুসোলিনিআবিসিনিয়া কোন মহাদেশে অবস্থিত?= আফ্রিকা মহাদেশে।আবিসিনিয়ার রাজধানীর নাম কী?= আদ্দিস আবাবা ।আমার সংগ্র
াম গ্রন্থটি কার লেখা?= হিটলার।আমার স্বপ্নের ভারত(The India of my dreams) কে বলেছিলেন?=ডঃ আব্দুল কালাম।আমেদাবাদ কটন টেক্সটাইল কে গঠন করেন?=গান্ধিজি।আর্য সমাজের প্রতিষ্ঠাতা কে?= স্বামী দয়া নন্দ সরস্বতী।আর্যসমাজ কত সালে ‘ সারা ভারত শুদ্ধি সভা’ গঠন করেন?=১৮৭৭আলি ভ্রাতৃদ্বয় কাদের বলা হয়?= মহম্মদ আলি ও শওকত আলি।আলিপুর ষড়যন্ত্র মামলায় রাজসাক্ষী কে ছিলেন?= নরেন গোঁসাই।আলীগড় আন্দোলনের প্রবর্তক কে?= স্যার সৈয়দ আহমদ্ খান।আলীগড় কলেজের প্রথম অধক্ষ্য কে ছিলেন?=স্যার থিওডর বেক।আসাম অ্যাসোসিয়েশন কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?=১৯০৫ খ্রিঃ।আসামে সার্বজনিক সভা কে গঠন করেন?= জগন্নাথ বড়ুয়া।আসামের কোন্ অঞ্চল গণভোটের মাধ্যমে পুর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত হয়?= সিলেট।আসামের কোন কোন পাহাড় নিয়ে মেঘালয় রাজ্য গঠিত হয়?= লুসাই পাহাড়, উত্তর কাছার, গারো পাহাড়, খাসি, জয়ন্তিয়া পাহাড়।আসামের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?=গোপী নাথ বরদলই ।ইউনিয়ন অব ডেথ কী?= একটি সন্ত্রাসবাদী দল।
ইন্ডিয়া টুডে টিভির সাংবাদিক Rajdeep Sardesai পলিটিকাল রিপোর্টিং এর জন্য "Prem Bhatia Award ২০১৯" এ মনোনীত হলেন।
১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট ভারত ব্রিটিশ রাজশক্তির শাসনকর্তৃত্ব থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতা অর্জন করেছিল ।সেই সময় জওহরলাল নেহেরু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ গ্রহণের পর দিল্লির লাল কেল্লার লাহোরি গেটের উপর ভারতের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন ।
ভারতের জাতীয় পতাকার তিনটি রং । ওপরে গাঢ় গৈরিক বর্ণ ত্যাগ, বৈরাগ্য ও সাহসিকতার প্রতীক । মাঝে সাদা রং শান্তি ও সত্যের প্রতীক । নীচের সবুজ রং বিশ্বাস ও প্রাণ প্রাচুর্যের ইঙ্গিত বহন করে । সাদা রং -এর মাঝখানে ঘন নীল রঙের চব্বিশটি দণ্ডযুক্ত "অশোকচক্র" হল ন্যায়, ধর্ম ও প্রগতির প্রতীক ।
আইনত, কেবলমাত্র খাদিবস্ত্রেই জাতীয় পতাকা প্রস্তুত করার নিয়ম রয়েছে।
#HappyIndependenceDay @Bangla Tech S
ভারতের জাতীয় পতাকার তিনটি রং । ওপরে গাঢ় গৈরিক বর্ণ ত্যাগ, বৈরাগ্য ও সাহসিকতার প্রতীক । মাঝে সাদা রং শান্তি ও সত্যের প্রতীক । নীচের সবুজ রং বিশ্বাস ও প্রাণ প্রাচুর্যের ইঙ্গিত বহন করে । সাদা রং -এর মাঝখানে ঘন নীল রঙের চব্বিশটি দণ্ডযুক্ত "অশোকচক্র" হল ন্যায়, ধর্ম ও প্রগতির প্রতীক ।
আইনত, কেবলমাত্র খাদিবস্ত্রেই জাতীয় পতাকা প্রস্তুত করার নিয়ম রয়েছে।
#HappyIndependenceDay @Bangla Tech S